মনে অনবরত অতিরিক্ত চিন্তার উদয় হয়? অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এগুলোকে অপ্রয়োজনীয় বলে মনে হয়?
মন বা চিন্তা শক্তিকে যত বেশি ব্যাবহার করবেন, তা তত বেশি অস্থির বা চঞ্চল হতে থাকবে। আপনি আজকে যদি নিজের মধ্যে এই সমস্যা অনুভব করেন, তবে মনে রাখবেন এর শুরু কিন্তু হয়েছিলো কম করে হলেও এক সপ্তাহ আগে।
যখন আপনি কোনও একটা বিষয়ে বেশি চিন্তা করতেন, হতে পারে সেটা প্রয়োজনীয়। তখন সেই বিষয়ে আপনার মধ্যে আরও আগ্রহ জন্মাতে থাকে আর ধীরে ধীরে এটাই আপনার অভ্যাসে পরিণত হয়।
তখন দিবানিশি অক্লান্ত ভাবে মনে সেই ধরণের চিন্তা গুলো চলতে থাকে। এমনকি ঘুমাতে গেলেও ঘুম আসার পরিবর্তে সেই চিন্তা গুলো একটার পর একটা চলতে থাকে। একসময় এটাকে আর সহজে থামাতে পারেন না। তখনি আপনার কাছে এটাকে সমস্যা বলে মনে হয়। আর সমাধানের পথ খুঁজতে থাকেন। এমন কি ঘুমের ঔষধও সেবন করেন।
এক্ষেত্রে যে বিষয় টা আপনাকে বুঝতে হবে, তা হোলও, এটা কিন্তু আপনার কোনও শারীরিক বা মানসিক রোগ নয়। তবে মানসিক পরিস্থিতি সে সময় একটু অস্বাভাবিক হয়ে যায়।
এটা বুঝার জন্য আপনাকে মনরোগ বিশেষজ্ঞ হতে হবে না। একটু খেয়াল করতে পারলেই হবে।
সমাধানঃ
কোনও ধরণের ঔষধ, মেডিটেশন, শারীরিক পরিশ্রম বা নেশার আশ্রয় নিতে হবে না।
যা প্রয়োজন, তা হোলও একটু সময়।
আজকে সচেতন হয়ে গেলেই যে সাথে সাথে স্বাভাবিক হয়ে যাবেন এরকম ভাববেন না। সমস্যা টা যেমন একদিনেই তৈরি হয় নি, তেমনি একদিনেই এটা স্বাভাবিক হয়ে যাবার আশা করবেন না। আপনি দীর্ঘ কয়েক দিন যে অভ্যাস করে ফেলেছেন, তার রেস কিন্তু মনের মধ্যে রয়ে গেছে। এই রেস না কাটা পর্যন্ত স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবেন না। অযথা ঔষধ সেবন করে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় জড়াতে চাইলে ভিন্ন কথা।
মানসিক চাপ কমাতে থাকুন। অর্থাৎ, যদি মনে করেন সেই বিষয়ে অতিরিক্ত চিন্তা আপনার ক্ষতির কারণ হচ্ছে, তবে সেই বিষয়ের উপর থেকে আগ্রহ কমিয়ে আনুন। ধৈর্যের সাথে নিজেকে স্বাভাবিক হওয়ার যথেষ্ট সময় দিন। বিশ্বাস করুন, স্বাভাবিক হয়ে যাবেন।
অসাধারণ কিছু জানতে ঘুরে আসুনঃ ৪টি কাজে মন হবে শান্ত, কোনও আসক্তির মাধ্যমে নয়।
৬টি কাজে অনিদ্রা বা হালকা ঘুমের সমস্যা সমাধান
আপনি কেন অসুস্থ হন জানেন কি? কোনও কিছুতে নয়, ৩টি কাজে সুস্থ হন আপন শক্তিতে।
পৃথিবীতে সব কিছুই একটি নিওম আর সীমানার মধ্য দিয়ে যায়। আপনার মন ও শরীরও এর ব্যাতিক্রম নয়।
সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ থাকতে সহযোগিতা করুন।
মন বা চিন্তা শক্তিকে যত বেশি ব্যাবহার করবেন, তা তত বেশি অস্থির বা চঞ্চল হতে থাকবে। আপনি আজকে যদি নিজের মধ্যে এই সমস্যা অনুভব করেন, তবে মনে রাখবেন এর শুরু কিন্তু হয়েছিলো কম করে হলেও এক সপ্তাহ আগে।
যখন আপনি কোনও একটা বিষয়ে বেশি চিন্তা করতেন, হতে পারে সেটা প্রয়োজনীয়। তখন সেই বিষয়ে আপনার মধ্যে আরও আগ্রহ জন্মাতে থাকে আর ধীরে ধীরে এটাই আপনার অভ্যাসে পরিণত হয়।
তখন দিবানিশি অক্লান্ত ভাবে মনে সেই ধরণের চিন্তা গুলো চলতে থাকে। এমনকি ঘুমাতে গেলেও ঘুম আসার পরিবর্তে সেই চিন্তা গুলো একটার পর একটা চলতে থাকে। একসময় এটাকে আর সহজে থামাতে পারেন না। তখনি আপনার কাছে এটাকে সমস্যা বলে মনে হয়। আর সমাধানের পথ খুঁজতে থাকেন। এমন কি ঘুমের ঔষধও সেবন করেন।
এক্ষেত্রে যে বিষয় টা আপনাকে বুঝতে হবে, তা হোলও, এটা কিন্তু আপনার কোনও শারীরিক বা মানসিক রোগ নয়। তবে মানসিক পরিস্থিতি সে সময় একটু অস্বাভাবিক হয়ে যায়।
এটা বুঝার জন্য আপনাকে মনরোগ বিশেষজ্ঞ হতে হবে না। একটু খেয়াল করতে পারলেই হবে।
সমাধানঃ
কোনও ধরণের ঔষধ, মেডিটেশন, শারীরিক পরিশ্রম বা নেশার আশ্রয় নিতে হবে না।
যা প্রয়োজন, তা হোলও একটু সময়।
আজকে সচেতন হয়ে গেলেই যে সাথে সাথে স্বাভাবিক হয়ে যাবেন এরকম ভাববেন না। সমস্যা টা যেমন একদিনেই তৈরি হয় নি, তেমনি একদিনেই এটা স্বাভাবিক হয়ে যাবার আশা করবেন না। আপনি দীর্ঘ কয়েক দিন যে অভ্যাস করে ফেলেছেন, তার রেস কিন্তু মনের মধ্যে রয়ে গেছে। এই রেস না কাটা পর্যন্ত স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবেন না। অযথা ঔষধ সেবন করে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় জড়াতে চাইলে ভিন্ন কথা।
মানসিক চাপ কমাতে থাকুন। অর্থাৎ, যদি মনে করেন সেই বিষয়ে অতিরিক্ত চিন্তা আপনার ক্ষতির কারণ হচ্ছে, তবে সেই বিষয়ের উপর থেকে আগ্রহ কমিয়ে আনুন। ধৈর্যের সাথে নিজেকে স্বাভাবিক হওয়ার যথেষ্ট সময় দিন। বিশ্বাস করুন, স্বাভাবিক হয়ে যাবেন।
অসাধারণ কিছু জানতে ঘুরে আসুনঃ ৪টি কাজে মন হবে শান্ত, কোনও আসক্তির মাধ্যমে নয়।
৬টি কাজে অনিদ্রা বা হালকা ঘুমের সমস্যা সমাধান
আপনি কেন অসুস্থ হন জানেন কি? কোনও কিছুতে নয়, ৩টি কাজে সুস্থ হন আপন শক্তিতে।
পৃথিবীতে সব কিছুই একটি নিওম আর সীমানার মধ্য দিয়ে যায়। আপনার মন ও শরীরও এর ব্যাতিক্রম নয়।
সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ থাকতে সহযোগিতা করুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please, do not enter any spam link in the comment box.